Tuesday, April 20, 2010

ভাবির কাছ থেকে সেক্সের জ্ঞান অর্জন


প্রথম যখন আমার মাঝে যৌবন আসল আমি বুঝতে পারিনিকারণ আমার কোন বন্ধুবান্ধবছিলনা বাড়ীর চার দেয়ালের মাঝেই বসবাস করতামডাক্তারে বলেছিল আমার শারীরিকসমস্যারকারণে যৌবন দেরিতে আসতে পারে পরে জানতে পারি বয়স ১৮ চলছে আরকিযাইহোকআমি সেসময় বুঝতাম না শারিরিক সম্পর্ক আসলে কিআমার এখনো ষ্পষ্ট মনেআছেপ্রথম বড় ভাইয়ের কম্পিউটারে একটা ছোট্ট ভিডিও কিপ দেখেছিলামদেখলামএক মেয়ের অন্য একটা ছেলের পেনিস (ধনটাকে নিয়ে একবার চুষছেআমার মাঝেমাঝে হাত দিয়ে জোরে জোরে হ্যাডল মারছে পরে ধন থেকে ছিঁটে ছিঁটে কি যেনবেড়ল এই সিনটা দেখার পর আমি অনেকটা উত্তেজিত হয়ে উঠেছিলাম কেন এরকমহলো বুঝতে পারলাম না ছ্টো কাল থেকেই আমি রাতে আলাদা ঘরে থাকিরাতেসিটার কথা চিন্তা করতে করতে আমার লাঠিটা (ধনজিনিসটা খাঁড়া হয়ে উঠলমনে হয়প্যাট ছিঁড়ে বের হয়ে আসবে নিজের অজান্তে আমি হাত দিয়ে খেঁচতে লাগলাম খুবমজা পাচ্ছিলাম তারপর আমার বালিশটাকে জড়িয়ে ধরে দেখি তাও খুব ভালোলাগছে,বালিশটার উপরই ধনটাকে ঘুষতে লাগলাম খুব ভালো লাগছিল আরো জোরেজোরে ঘোষছিলাম এক পর্যায়ে আমার ধনটার কি যেন বেরিয়ে আসতে চাইছিল আমিসামলাতে পারছিলাম না মনে মনে ভয় পেলাম পেসাব করে দিলাম না তো ভয়ে ভয়েউঠে দেখিআমার দেখা ভিডিও সিনটার মতো আমার নুনু দিয়ে কিছু বেড়িয়েছে খুবমজাও পেলাম একটা অজানা আতঙ্কের মধ্যেআমি সবকিছু পরিষ্কার করে ঘুমিয়েপড়ি?
যাইহোক মূল গল্পে আসার যাকআমার পরিবারে আমারা ৫জন সদস্য বড়ভাই আমারতিন বছরের বড়কিন্তু বিবাহিত ভাবি কে দিয়ে মোট ৫জন  তখন ভাইয়ের বিয়ের মাত্রসাতমাস হয়েছে বিয়ের তিনমাস পর কোরিয়া চলেযায় ভাবির বয়স মাত্র ১৮ কিছুদিনেই আমাদের মাঝে ভালো বন্ধুত্ব হয়ে যায় আমাকে ভাবি সবসময় বলতো যে তুমিআসলেই খুব বোকা যাইহোক রাতের ঘটনার পর সকালে ঘুম থেকে উঠতে আমার দেরিহয় ভাবি আমার রুমে উঠাতে যেয়ে বালিলে রাতের কু-কাজ করার দাগ দেখতে পায়ভাবি আমার সাথে খুব ফ্রি ছিলো কিন্তু কোন দিন সেক্স কিং মেয়েলি ব্যাপারে কিছুবলতো হয়তো জানতো আমার ব্যাপারেআমার সমস্যার ব্যাপারে সবাই জানতো কিন্তুআমি জানতাম না ভাবি আমার দিকে মিষ্টি করে তাকিয়ে হাসি দিল তারপর পিটে হাতদিয়ে বলল উঠ তাড়াতাড়ি খাবে চলআব্বা আম্মা বাইরে গেছে
আমাকে না বলেই ১সম্পাহের জন্য চট্টগ্রাম চলে গেছে। হঠা নানির শরীর খারাপ হওয়ায়। ব্রাশ করে ভাবির সাথে খেতে বসলাম। কিন্তু ভাবি আমার আমার দিকে মিষ্টি করে তাকিয়ে আগের মতো হাসছে। আমি ভাবির মতি গতি কিছু বুঝে উঠতে পারছিলাম না। ভাবি তুমি হাসছো কেনতুমি বুঝবে না উত্তর দিল। আমারতো কৌতুহল বাড়তে থাকলো। আসলো কি ব্যাপারআমি ভাবিকে তেল মারতে থাকলাম এই সেই বলেকিছুক্ষণ পর ভাবি হাসতে হাসতে জিজ্ঞেস করল কাল রাতে কি হয়েছিল” কাল রাতে মানে কই কিছু তো হয়নিজেনে গেল নাকি আমি মনে মনে চিন্তা করলাম। দেখো আমার কাছে লুকিয়ে লাভ নেই আমি বুঝতে পেরেছিকি বুঝতে পেরেছোতুমি বড় হয়ে গেছো। সুমনতাই ভাবিব কাছে লুকিয়ে কোন লাভ নেইহয়তো কোন সময় তোমার ভাবির সাহায্য লাগতে পারে। আমি বললাম ঠিক আছে আমি তোমাকে সব বলছিতবে কাউকে বলতে পারবা না। তারপর আমি উপরের সব ঘটনা বললাম। ভাবিআমাকে বোঝালো সবকিছু ভদ্রভাষায়। আমিও মনোযোগী ছাত্রের মতো সব কিছু শনলাম। আমি লক্ষ্য করছিলাম এগুলো বলার পর থেকে ভাবি আমার খুব কাছাকাছি আরো বেশি বন্ধুর মতো হয়ে গেল। কিছু আচারনেও পরিবর্তন দেখলাম। বাসায় আমরা দুইজন একটা ছিলামযদিও আমাদের বাড়ি খবু বেশী বড় ছিলনা। তবে মধ্যবিত্ত ফ্যামেলীর জন্য যথেষ্ট বড় ছিল। রাতে খাওয়ার পড় ভাবি বলল আমার কেন জানি আজ ভয় ভয় লাগছে। তুমি আমার রুমে চলে আসোআজতো বাসায় কেউ নেই কোন সমস্যা হবে না। আমরা দুজনে মজা করে গল্প করবোআমিও আপত্তি করলাম না। কারণভাবির সঙ্গ আমারও খুব ভালো লাগে। আমরা দুজনেই সমবয়সী। ভালোই সময় যায়আমরা দুজন মজা করে সাতদিন সময় পার করলাম। বাসায় আব্বা আম্মা আসালসাতদিনে ভাবি আমাকে সবকিছু শিকিয়ে ফেলেছে দক্ষ শিক্ষকের মতো। আমাদের আচারণ আগের থেকে অনেক পাল্টেগেল। যেমুন ইয়ার্কি করা বেশি হতে লাগলোশরীরের হাত দেওয়া উর্না কেড়ে নেওয়া দুজন দুজনকে চিমটি দেওয়া ইত্যাদি। আমার মা এজিনিস গুলো লক্ষ্য করতো। তবে কোন দিন কিছু বলেনি। কারণ ভাবিকে ভাইয়া মেনে নেয়নি। ভাবি আমাকে বলেছিল ওরা দুজন দজনের বিছানার সম্পর্ক কখনো তৈরি হয়নি। তাই ভাবি সবসময় অন্যরকম হয়ে থাকতো। আমার সঙ্গে হাসি মজা করতো আবার চুপ হয়ে যেত। কিন্তু ইদানিং ভাবী মখে সবসময় হাসি থাকতো। এগুলো আম্মাও লক্ষ্য করেছে আমি বুঝতে পালাম। আমি বিকেলে ঘুমিয়ে আছিআসলে ঠিক ঘুমাইনি চোখ বন্ধ করেছিলাম। আম্মা আর ভাবি কথা বলছে আমার কানে ভেসে আসছেআম্মার বলল দেখ নদী(ভাবির নাম) আমি জানি আমরা তোর উপর অন্যায় করেছিতোর এই বয়সে কি চাওয়া আমি বুঝিকিন্তু তোকে আমরা মেয়ের মতো ভালোবাসি”,হ্যাঁ তার চেয়ে হয়তো বেশী ভালোবাসেন আম্মাকিন্তু কি হয়েছে বলেন,আমিও তো আপনার উপরো কোনদিন অভিযোগ করিনি?ওর উপর আমার রাগ নেই। আমি আসলে বলতে চাইছিলাম যে তুই,“ তোর আর সুমনের ব্যাপারে তুই চাইলে যা ইচ্ছা হয় তোরা দুইজনে করতে পারিসতোর শুশুর আমার কোন আপত্তি নেই,সমনও এখন সাবালো হযে উঠেছে” রুমন কখনো আর হয়তো দেশে আসবে নাসেদিন বলছিল তোকে ডির্ভোস লেটার পাঠিয়ে দেবে। এতটুকু ওরকাছ থেকে আশা করিনি,ওকে মানুষ করতে পালামনা। ওকে জানিয়ে দিয়েছি যেসে আমারদের পালিত সন্তান। তাই এই নিয়ে মা কখনো দুঃখ করিস নাআমরা আছি না। তুই চাইলে তোর হাতে সুমনকে তুলে দিতে রাজি আছিযদি তুই চাসকারণ দুইজনের ভালো সময় কাটে আমি লক্ষ্য করেছি। ভাবী উত্তরে বললে আপনার সিন্ধান্তে আমার কোন আপত্তি নেইতবে আম্মা আমার সময় চাই,তাছাড়া আমি সুমনের জীবনটা কেন নষ্ট করবো এবলে উঠে গেলভাবি কে আমি কোনদিন অন্য চোখে দেখিনি কিন্তু একথা গুলো শোনার পর উনাকে নিয়ে আমি ভাবতে লাগলাম। ভাবির বয়স ১৮ চলছে আমার ২সপ্তাহ আগে পার হয়েছে। হাইট ৫ফিট ৪ ইঞ্চি। ফর্সা সি ম বুকের আপেল দুইটাই ৩২ সাইজ ব্রা লাগে। বাধানো বডি। শরীরের প্রতি অঙ্গে সেক্সে ভরপুর। পূর্ন যৌবনবতী। আমি মনে মনে চিন্তা খারাপ হবে না আমার জন্য। আমাকে খুব সুখী রাখবে। এর তিন মাস পরের ঘটনা হঠা একদিন বিকেলেখবর এলো যে নানী মারা গেছে। আব্বা আম্মা ছুটলো চট্টগ্রাম। আমাকে আর ভাবীকে রেখে গেল। নানী মারা যাওয়ার এফেক্ট আমাদের দুজনের মাঝে খুব পড়েনিখাওয়ার পর দুজনে গল্প করছিলাম। ভাবি বলল যে মভি দেখবো। কিন্তু আমার কাছে তো কোন মভি নেই । আমাকে টাকাদিল দুইটা ভালো রোমান্টিক ভাবি আনাতে। এগুলোতে আমি ছিলাম একেবারে অজ্ঞ। তাই আমার ক্লাশ মেইট এর দোকানে গিয়ে নিয়ে এলামদেখতে বসেছি বিছানাই এক K¤^‡jB দুইজন শুয়ে শুয়ে আছি আর বিভিন্ন ধরনের গল্প করছিলাম। ভাবী হঠা ছবির রোমান্টিক সীন নায়ক নায়িকার চেপে ধরা দেখে বলল সুমন তোমার কি মেয়ে মানুষের সাথে মিশতে ইচ্ছে করে নানা এর মধ্যে ২নং কাজ করে ফেলেছোআমি বললাম আমি পুরুষ মানুষ না। ইচ্ছে তো করতেই পারে,তবে কার সাথে জানো তোমার সাথেভাবী বলল এই ফাজিল কি বললিকত বড় হয়েছে যে আমাকে….। দেখবে নাকি আমি বললাম। সেই মাজায় একটা চিমঠি দিলাম,আর আ্‌মার পায়ের সাথে নদীর পা জড়িড়ে রাখলামকানে কানে বললাম আমার ভদ্র জিনিসটা কিন্তু জেগে উঠে লাগলে বলতুই খুব ফাজিল হয়ে যাচ্ছিস কিন্তু!! আমরা মাঝে মাঝে তুই করে কথা বলতাম। আমি বললাম তুমি তো বানিয়েছোফাজলামু রাখ উঠে ডিক্স শেষ পাল্টা তাড়াতাড়ি
এখুনো বল !!!
বদমায়েস কোথাকার:
মাঝে আমারা তুই করে কথা বলতাম। ছবি পাল্টিয়ে দিয়ে বিছানাই কম্পল মুড়ি দিয়ে দুজন পাশাপাশি এসে বসেছি। আমি বললাম -তোর কি সত্যিই পুরুষ মানুষ পেতে ইচ্ছে করে না
করে কিন্তু …………. ? সব মেয়ের পুরুষের আদর পেতে চাইযে পাই না তার কষ্ট তুই বুঝবি নারে?
এমুন সময় ফ্লিম বাবাজির মাঝে ক্যাটপিসের আর্ভিবাব
এই হারামজাদা কি এনেছিস দেখে আনতে পারিস নি
আমি বললাম তুই দেখবি কিনা বলআর আমি তো জানি না যে এর ভিতর এগুলো ছিল। আমার সমস্যা হবে নাতোমার হলে বন্ধ করে দাও। পরে বললাম আয় নাএকসাথে দেখি মজা করি। আমি জানি তোর কষ্ট আমি বুঝিরে আমি ছাড়া কে বুঝতে পারবে। তবে আজ তোকে একটা কথা বলি আমি তোকে চায়মনের অজান্তে তোকে আমার ভালো লাগতে লেগেছে মা-বাবারও কোন আপত্তি নেই আমি জানি। তুই আ্‌মাকে বিয়ে করে ফেল। আমি তোকে কোন দিন কষ্ট দেব না খুব সুখেরাখার চেষ্টা করবো। নদী তো আমার দিকে ফ্যাল করে চেয়ে তাকলো
আমি জানি তোরও খুব একটা আপত্তি নেই। তুই কেন মা-বাবাকে হ্যাঁ বলছিস না
দেখ সুমন আমার কিছু সমস্যা আছেআমি তোর জীবনটা তো নষ্ট করতে পারি না

2 comments:


free counters free counters