দিয়ার এক জোড়া কুঁমড়া

রিয়ার বড়বোন দিয়াকে দেখলাম গতকাল। রিয়াসহ কোথায় যেন যাচ্ছে।বিশাল শরীর এই মেয়ের। বিয়ে হয়েছে মাত্র কিছুদিন আগে। বরটা অত বড় না, মোটামুটি ভালো স্বাস্থ্যের। কিন্তু এই মেয়েটার যে সাইজ, কিভাবে যে খেলাধুলা করে ভাবতে অবাক লাগে। দিয়ার পুরো শরীরের ওজন আন্দাজ করা আমার পক্ষে অসম্ভব। ওর দুধগুলো কাছ থেকে যতদুর দেখেছি ওই সাইজের ব্রা বাজারে কেনা পাওয়া যাবে না। কারন অতবড় দুধের কাষ্টমার কজন। সারা বছরে কয়টা ব্রা বিক্রি হবে। দিয়ার একেকটা দুধের ওজন তিন কেজি থেকে পাচ কেজি পর্যন্ত হতে পারে। মানে দুই দুধের ওজন। ৬ কেজি থেকে ১০ কেজি হবে। ওর সাথে ঘুমালে বালিশ লাগবে না, যে কোন একটা দুধে মাথায় দিয়ে ঘুমানো যাবে। এক দুধেমাথা দিয়ে অন্য দুধটা অনায়াসে খেতে পারবে। আমি দোকান থেকে পাচ কেজির ঠোঙাতে করে চাল আনি। সেই ঠোঙার যে সাইজ হয়, ওর একেকটা দুধ তার চেয়ে কম হবে না। তারপর আসি পাছায়। এই বিশাল পাছাকে বিছানা বানিয়ে ঘুমাতে পারবে ছোটখাট যে কোন মানুষ। বিশাল দুটি মাংস খন্ড বেরিয়ে আছে কোমরের লেভেলে। দুধটা বুকের সামনে এক ফুট এগিয়ে হাটে, পাছাটা দেড় ফুট পেছনে। এরকম ওর ফিগার। পাছার মধ্যে মাংস আর মাংস। দুই পাছা মিলে কমসে কম আধামন মাংস হবে।আমি রিয়াকে চুদলেও দিয়াকে চোদার কথা স্বপ্নেও ভাবি না। ভুলে কখনো যদি সেই বিভীষিকাময় সময় আসে, আমি মারা যাবো দম বন্ধ হয়ে।ভাগ্যিস মেয়েটা আমার দিকে কড়া নজর দেয়নি এখনো। হয়তো ওর ছোটবোনকে চোদার কথা জানে বলে। চোদার পর থেকে রিয়া শরীর ঢেকেচলে। ভদ্র হবার চেষ্টা বোধহয়। আগে তো দুধগুলো বাইরে এনে না হাটলে ওর ভাত হজম হতো না। রিয়া ভালো হয়ে যাচ্ছে বলে আমি দুঃখিত।দিয়া যদি ভালো হয়ে যেত, মানে শরীরটা একটু ঢেকে চলতো, দেশ ও জাতি উপকৃত হতো। কারন ওর দুধ পাছা দুটোই অসহনীয় রকমের বড়।সেদিন দুর্ঘটনাটা ঘটলো। আমি লিফটে ওঠার পরপর দিয়া এসে ঢুকলো,লিফট কতদুর নেমে ইলেক্টিসিটি ফেইল করলো, লিফট অন্ধকার হয়ে গেল।দিয়া ভয় পেয়ে আমার কাছে চলে এল। আমার বাহুতে ওর দুধের ছোয়া।ওমাআআআআ.......কত বড় দুধ। কারেন্ট চলে যাবার আগে যতদুর দেখেছি ওর দুধগুলো টাইট ব্রা দিয়ে ঢাকা। চেষ্টা করেছে খাড়া করে রাখতে, ব্যর্থ হয়েছে। তবে দুধের সেই সম্মুখভাগটা মাগী আমার বাহুতে লাগিয়ে রেখেছে। দুজন চুপচাপ। আমি একটু কৌতুহলী হয়ে ওর দুধে হাত দিয়ে বললাম, সরি। ও বললো, না ঠিক আছে। তখন আমি আবার হাত দিলাম দুধে। এবার দেখি চুপ। আমি টিপ দিলাম হালকা। কারেন্ট আসার আগে হাতিয়ে নেই। কনুই দিয়ে দুধে ধাক্কা দিলাম। মাগী দেখি তাও কিছু বলে না। নাকি এত বড় দুধ যে টের পাচ্ছে না আমার ক্ষুদ্র হাত কোথায় লেগেছে। আমি হাতটা নামিয়ে পাছা ধরলাম। ওরে বাবা, দুই হাতেও কুলোচ্ছে না। এত বড় পাছা। তবে পাছাটা দুধের চেয়ে অনেক নরম। আমি ওর পেছনে চলে গেলাম। পাছার উপর ঠাপ মারতে লাগলাম।আসলে পাছার একটা পিন্ডে মারতে পারছি। ওতেই আরাম পাচ্ছি। এটা আসলে ডুয়েল পাছা। একসাথে দুজন মানুষ ঠাপ মারতে পারবে। এরকম মেয়েকে এক পুরুষ সুখী করতে পারবে না। এমনকি দুজন মিলে পারবে কি না সন্দেহ আছে। আমি নীরবে ঠাপ মেরে চললাম, আর মাগী চুপচাপ মজা নিচ্ছে। পেছন থকে দুধগুলো ধরলাম। ধরা চেষ্টা আর কি। বিছানায় ফেলতে পারলে দুধগুলো দেখতে পারতাম ব্রা খুলে। এখন এই অন্ধকার লিফটে কতটুকু আর করতে পারি। দুইহাতে একটা দুধ আলগাতে চাইলাম। বেশ ভারী। কেন যেন একটা ঘুষি মারতে ইচ্ছে হলো। মেরে দিলাম ঘুষি দুধের উপর। যেন ময়দার বস্তায় মারলাম। শক্ত ব্রা। দুই দুধে দুম দুম করে ঘুষি মারতে লাগলাম হালকা চালে। মাগী হি হি করে হাসছে।পাছায় একটা লাথি মারলাম। দুল দুল করে কাপতে লাগলো পাছাটা হাতে ধরে টের পেলাম। লাথিটা যেন রাবারের গোডাউনে মারছি। শালীকে লাথি মেরেও আমার ধোন খাড়া। হঠাৎ লাইট জলে উঠলো, জেনারেটার চালু হয়েছে। আমি ওর দুধ আর পাছা থেকে সরে এলাম। ধোনটা খাড়া হয়ে আছে এখনো। নেমে যাবার আগে দিয়া কিছু একটা বললো ইশারায়।বোধহয় রাতে বাসায় যেতে বললো।